দিন দিন ই-কমার্সের ব্যবহার ব্যাপক হারে বাড়ছে। বর্তমানে সর্বত্রই ই-কমার্সের ব্যবহার আমরা লক্ষ্য করছি। ই-কমার্সের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ব্যবহার জেনে নেই। রিটেইল সার্ভিস ঃ ক্রেডিট ইউনিট, ভার্চ্যুয়াল ব্যাংক, সনাতন পদ্ধতি যেমনঃঃ ফান্ড ট্রান্সফার, বিল পেমেন্ট, বিনিয়োগ, ঋণ। আধুনিক পদ্ধতিঃ ব্যাংক স্টেটমেন্ট, লেনদেন, চেক। ক্রেডিট কার্ড অনলাইনের মাধ্যমে পণ্য সরবরাহ, কুড়িয়ারের মাধ্যমে বিভিন্ন উৎসবে পণ্য সরবরাহ।
ই-কমার্সের সুবিধাসমূহঃ- প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো, বিজ্ঞাপন ও যোগাযোগ খরচ কমায়। অতি দ্রুত পণ্য সরবরাহ করা যায়। লেনদেন দ্রুত করা যায়। পণ্য বেচাকেনায় গতিশীলতা বাড়ায়। দ্রুত তথ্য আদান-প্রদান করা যায়। ইলেক্ট্রিক মাধ্যমে লেনদেন শতভাগ নিরাপদ। বিশ্বাসযোগ্যতা ও প্রতিষ্ঠানের প্রতি আস্থা বাড়ায়। ক্রেডিট কার্ড, মাস্টার কার্ড, ভিসা কার্ডসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে মূল্য পরিশোধে সুবিধা। অনলাইনের মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনার সুবিধা রয়েছে। পণ্য হাতে পেয়েও মূল্য পরিশোধ করতে পারি। এজন্য বড় ধরনের কোন অফিসের প্রয়োজন নেই। অনলাইনের মাধ্যমে মার্কেটিং করার সুযোগ রয়েছে। ব্যবসা পরিচালনা করা সহজ ও লভ্যাংশের পরিমাণ বেশি।
0 Comments