তথ্য দেওয়া নেওয়া বা! এটা কিন্তু টাইম ক্ষেপনের ভালই একটা বাহানা। আইসিটি শিক্ষকরা মনে মনে একটা বুঝতো পেল। আমরা তথ্যের স্যার, তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে এতোটা কৃপণতা করা কি ঠিক হবে? কতো তথ্য চাই? দরকার হলে গুগল খুলে দেব। যা দেব উজার করিয়াই দেওয়াইতো ভালো। ২০১৫ সাল থেকে পাঁচবার তথ্য নেওয়া সাড়া। তবুও মাউশি শিক্ষামন্ত্রণালয়ের তথ্যবহুল কম্পিউটারের মেমরিতে সেভ থাকেনা। হায়রে কপাল! কপালের নাম নাকি গোপাল। এই শুনি সব কাজ শেষ। পরে আবার রবি ঠাকুরের সেই যুগোপযোগী চরণ। ----শেষ হয়ে হলোনা শেষ। তাই বারবার শিক্ষামন্ত্রণালয় আইসিটি শিক্ষকদের তথ্যের গর্তে ফেলে শুধু শুধু কালক্ষেপণ করছে। এভাবে না ঘুরিয়ে স্পষ্ট করে একটা তারিখ বলে দিলে দোষ কোথায়? আইসিটি শিক্ষকরা আশা করেছিল, নভেম্বর মাসে বুঝি ভালো একটা খবর আসবে। কিন্ত খবর এখন বিবিসি, সিএনএন, আলজাজিরা, রয়টার আর স্যাটেলাইটে। রোহিংগাদের খবরেই এখন বেশি প্রচার হয়। বন্যাতো শেষ। কয়েকদিন পরে আইসিটি শিক্ষকরা মৌসুমি বায়ু শৈত্যপ্রবাহের খবর ভালই ফেইসবুকে পাবেন।
0 Comments