কয়েকদিন যাবত লক্ষ্য করছি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আইসিটি
শিক্ষকরা রীটের কথা লিখছেন। আনেকেই মতামত দিচ্ছেন। অনেক স্যারেরা মতামত চাচ্ছেন। অবশ্য
এটাই হওয়া উচিৎ। ধৈর্যেরও একটা সীমা থাকে। এদিকে আইসিটি শিক্ষকদের ফাইল
অর্থমন্ত্রণালয়ে আছে। এখন শুধু অর্থছাড়ের অপেক্ষা। কখন অর্থ ছাড় হবে, এটা যেমন
কর্তৃপক্ষ বলেন না, ঠিক তেমনি আইসিটি স্যারেরাও কিছু জানেন না। এখানেই গোলক
ধাঁধাঁর ব্যাপার। রীট করলে যদি আরো দেরী হয় ?এই চিন্তা করতে করতে ছয় বছর গত হলো। রীটের
চিন্তা যখন আসলো, আগে করাই উচিৎ ছিল। এখন যেহেতু হাইকোর্ট ছয় মাসের কম্পিউটার কোর্সধারীদের
নিয়োগের বৈধতার পক্ষে রায় দিয়েছেন, পুণরায় রীটে যাওয়ার কোন যুক্তিকতা নেই বলে
অনেকেই মনে করেন। এখন যেহেতু ঘোষণার পালা, তীরে এসে তরী ডুবানোর চিন্তা না করাই
সমীচীন। ফাইলটি যেহেতু অর্থমন্ত্রণালয়ে, এবার অপেক্ষাতো করতেই হবে। রানতে সইলে,
বারতে সইবেনা কেন? কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ কাজ করছেন। তাঁদের কাজে কোন গাফলতি নেই। সরকার
নিয়মতান্ত্রিকভাবে না দিলে, রীট করে কোন লাভ হবে বলে আমার মনে হয় না। আর যারা
রীটের পক্ষে আছেন তাঁরা একটা ফ্লাটফর্মে এসে রীট করে ফেলুন। এত কানাঘুষার দরকার
কি? কথাগুলো এয়াকান্তই আমার ব্যাক্তিগত। আইসিটি স্যারেরা কিছু মনে করবেননা। লিখতে
লিখতে অনেক সময় বেশি বলা হয়ে যায়। তবে ম্যাজরিটি মাস্ট বি গ্রান্টেড। আমি
ম্যাজরিটির পক্ষে। সবাই যা মতামত দেন, তা ক্ষতি হলেও ভালো।
0 Comments